অন্যান্য প্রকারের ক্যান্সারগুলি

অগ্ন্যাশয়ে ক্যান্সারের চিকিৎসা সম্পর্কে জানুন (Pancreatic Cancer)

প্যাংক্রিয়াসে ক্যান্সার কিন্তু খুব ভয়ঙ্কর হতে পারে! এই রোগটি যতটা জটিল এবং এর চিকিৎসাও বেশ কঠিন। অগ্ন্যাশয়ের ক্যান্সারে মূলত মহিলাদের থেকে পুরুষরা আক্রান্ত হন বেশি। আসুন জেনে নেওয়া যাক অগ্ন্যাশয় ক্যান্সার চিকিত্সা কিভাবে করা হয়।

অগ্ন্যাশয় ক্যান্সার খুব সাধারণ ধরনের ক্যান্সার না হলেও এটি কিন্তু খুব বিপজ্জনক। অগ্ন্যাশয়ের চারদিকে ক্যান্সার কোষ ছড়িয়ে পড়ে। টিউমার (Tumor) তৈরি হয়। সেই রোগটি হল প্যানক্রিয়াটিক ক্যান্সার (Pancreatic cancer)। এর কারণে মৃত্যুর হার অনেকটাই বেশি। মৃত্যুহার কেন বেশি? এই প্রশ্নের উত্তর পাওয়ার জন্য, আমাদের আগে অগ্ন্যাশয়ের অবস্থান এবং কার্যকারিতা সম্পর্কে জানতে হবে।

ঘটনা এবং পূর্বাভাস

অগ্ন্যাশয় হল ইংরেজি অক্ষর জে-এর মতো দেখতে একটি অঙ্গ। এটি এক্সোক্রাইন এবং এন্ডোক্রাইন উভয় কাজই করে এবং এটি লিভার, পাকস্থলী এবং ছোট অন্ত্রের সাথে ঘনিষ্ঠভাবে সম্পর্কিত, পেটের পিছনের দিকে অবস্থিত। প্যানক্রিয়াটিক ক্যান্সার (Pancreatic cancer) অগ্ন্যাশয়ের মধ্যেই শুরু হয় এবং বেশিরভাগ ক্ষেত্রে অ্যাডেনোকার্সিনোমাস অর্থাৎ তা অঙ্গের বহিঃস্রাব অংশে উদ্ভূত হয়।

অগ্ন্যাশয়ের ক্যান্সারে আক্রান্ত হওয়ার হার খুব কম, তবে এর চিকিৎসা খুবই কঠিন। এর প্রাথমিক কারণ হল এই ক্যান্সারের প্রাথমিক পর্যায়ে তেমন কোনও লক্ষণ বা উপসর্গ দেখা দেয় না এবং এটি যখন উন্নত পর্যায়ে পৌঁছে যায় তখন ধরা পড়ে। অগ্ন্যাশয় ক্যান্সার প্রাথমিক পর্যায়ে নীরব থাকে এছাড়াও, চিকিৎসকদের জন্য এর চিকিৎসা করাও কঠিন এবং চ্যালেঞ্জিং হয়ে ওঠে। কারণ এর তেমন কোনও নির্দিষ্ট বা নির্ভরযোগ্য স্ক্রীনিং টেস্ট নেই যার সাহায্যে এই রোগ প্রাথমিক পর্যায়ে সনাক্তকরণ সম্ভব। প্রাথমিক পর্যায়ে অগ্ন্যাশয় ক্যান্সার ধরা না পড়ার ফলে এটি আশেপাশের অঙ্গগুলিতে ছড়িয়ে পড়ে। যার জন্য এর চিকিত্সা পরিকল্পনার পাশাপাশি চিকিৎসার ফলাফল আরও জটিল হয়ে ওঠে।

অগ্ন্যাশয় ক্যান্সার চিকিৎসা

অগ্ন্যাশয়ে ক্যান্সারের চিকিৎসা মূলত ক্যান্সারের পর্যায়, ক্যান্সারের ধরন, বয়স এবং রোগীর সামগ্রিক স্বাস্থ্যের উপর নির্ভর করে। অগ্ন্যাশয় ক্যান্সারের জন্য সাধারণ কিছু চিকিত্সা পদ্ধতি রয়েছে:

সার্জারি:

অগ্ন্যাশয়ের ক্যান্সারের সেরা এবং সবচেয়ে সফল চিকিত্সা পদ্ধতি হল সার্জারি। ক্যান্সার যখন অগ্ন্যাশয়ের বাইরে ছড়িয়ে পড়ে না তখন এই পদ্ধতি ব্যবহার করা হয়। অতিরিক্ত ক্ষতি ছাড়াই সম্পূর্ণ ক্যান্সার আক্রান্ত অংশটি সরানো হয়। প্যাংক্রিয়াটিক সার্জারি যে জটিল, সেটা বোঝা খুব গুরুত্বপূর্ণ। অস্ত্রোপচারের পর রোগীদের সেরে উঠতে অনেকটা সময় লেগে যায়। অতএব, সার্জারি শুধুমাত্র সেই সমস্ত রোগীদের জন্যই বেছে নেওয়া হয় যাদের সামগ্রিক স্বাস্থ্য ভালো এবং এই পদ্ধতি সহ্য করতে পারবেন।

অগ্ন্যাশয়ে ক্যান্সারের চিকিত্সার জন্য ব্যবহৃত সবচেয়ে সাধারণ অপারেশনকে বলা হয় ‘হুইপল প্রসেডিউর’। এই পদ্ধতিতে অগ্ন্যাশয়ের মাথা অপসারণ করা হয়, সেইসঙ্গে ছোট অন্ত্রের একটি অংশ, গলব্লাডার এবং পিত্তনালীর অংশ সহ সরানো হয়। কিছু ক্ষেত্রে, পাকস্থলীর একটি অংশও সরানো যেতে পারে। অস্ত্রোপচারের পরে অগ্ন্যাশয় যাতে কাজ চালিয়ে যেতে পারে তার জন্য, পিত্ত নালীটির শেষ অংশ এবং অগ্ন্যাশয়ের অবশিষ্ট অংশ ছোট অন্ত্রের সাথে সংযুক্ত থাকে।

অন্যদিকে ‘ডিসটাল প্যানক্রিয়েক্টমি’ অগ্ন্যাশয়ের লেজ এবং শরীর অপসারণের সঙ্গে জড়িত। কিছু ক্ষেত্রে, এই পদ্ধতিতে প্লীহা, পাকস্থলীর একটি অংশ, বাম কিডনি, বাম অ্যাড্রিনাল গ্রন্থি ইত্যাদি অপসারণও জড়িত।

একটি ‘টোটাল প্যানক্রিয়েক্টমি’-তে সম্পূর্ণ অগ্ন্যাশয় এবং আশেপাশের কিছু অঙ্গ অপসারণ করা হয়। টিউমারের অবস্থানের উপর এই পদ্ধতি প্রয়োজনীয় হতে পারে। এই পদ্ধতি ব্যবহার করলে, রোগীকে এনজাইম গ্রহণ করতে হবে যা খাবার হজমে সাহায্য করবে। রোগী ডায়াবেটিসের সমস্যাতেও ভুগতে পারেন, কারণ ইনসুলিন, রক্তে শর্করা নিয়ন্ত্রণকারী হরমোনটিও অগ্ন্যাশয় দ্বারা উত্পাদিত হয়।

আর যদি ক্যান্সার পিত্ত নালীকে ব্লক করে এবং বিলিরুবিন তৈরি করে, সেক্ষেত্রে পিত্ত নালীতে একটি স্টেন্ট ঢোকানো যেতে পারে। এটি জন্ডিসের সমস্যা থেকে মুক্তি দেবে যা পিত্ত জমা হওয়ার কারণে ঘটে।

রেডিয়েশন থেরাপি:

রেডিয়েশন থেরাপিতে এক্স-রে বা পার্টিকেল থেরাপির ব্যবহার করা হয় ক্যান্সার কোষ ধ্বংস করার জন্য। এটি নিম্নলিখিত উদ্দেশ্যে দেওয়া হয়:

  • পুনরায় ক্যান্সারের সম্ভাবনা কমাতে কখনও কখনও অস্ত্রোপচারের পরে রেডিয়েশন দেওয়া হয়। একে বলা হয় অ্যাডজুভেন্ট থেরাপি।
  • অস্ত্রোপচারের আগে কেমোথেরাপির সাথে রেডিয়েশন দেওয়া যেতে পারে, টিউমার সঙ্কুচিত করার জন্য যাতে অস্ত্রোপচারের মাধ্যমে এটি সহজে অপসারণ করা যায়।
  • যে সমস্ত ক্ষেত্রে সার্জারির মাধ্যমে সম্পূর্ণ টিউমার অপসারণ করা যায় না, সেখানে প্রধান চিকিৎসার অংশ হিসেবে কেমোথেরাপির সাথে রেডিয়েশন থেরাপির কম্বিনেশন ব্যবহার করা যেতে পারে।
  • যেসব রোগীর স্বাস্থ্যের অবস্থা খারাপ, চিকিৎসার জন্য অস্ত্রোপচার করা সম্ভব নয় তাদের উপসর্গের তীব্রতা কমাতে রেডিয়েশন থেরাপি ব্যবহার করা হয়।

রেডিয়েশন সাধারণত কয়েক সপ্তাহ ধরে পরিচালিত হয়। যদিও রেডিওথেরাপি কিছু পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া রয়েছে, যেমন

  • ক্লান্তি বোধ
  • ক্ষুধামান্দ্য
  • বমি বমি ভাব এবং বমি
  • স্কিন টোন এবং টেক্সচারে পরিবর্তন, ত্বক লাল হয়ে যাওয়া, চামড়া ওঠা
  • ডায়রিয়া
  • যাইহোক, এই পার্শ্ব-প্রতিক্রিয়াগুলি অস্থায়ী এবং যতক্ষণ আপনি চিকিত্সার মধ্যে রয়েছেন ততক্ষণই স্থায়ী হয়।

কেমোথেরাপি:

কেমোথেরাপিতে শরীরের মধ্যে ক্যান্সার কোষের বৃদ্ধি নিয়ন্ত্রণ করতে ক্যান্সার-বিরোধী ওষুধের ব্যবহার করা হয়। এই ওষুধগুলির মধ্যে কিছু মৌখিকভাবে দেওয়া হয়, অন্যগুলি ইনজেকশনের দ্বারা দেওয়া হয়। সাধারণত, কেমোথেরাপিতে দুই বা ততোধিক ওষুধের কম্বিনেশন ব্যবহার করা হয়, কারণ ওষুধের সংমিশ্রণ চিকিৎসার সাফল্যের হার বাড়ায়।

কেমোথেরাপি নিম্নলিখিত ক্ষেত্রে ব্যবহৃত হয়:

  • কেমোথেরাপি (কখনও কখনও রেডিয়েশন থেরাপির সাথে) টিউমারের আকার কমাতে ব্যবহৃত হয়। যখন টিউমারের আকার খুব বড় হয় এবং অস্ত্রোপচারের মাধ্যমে সম্পূর্ণরূপে অপসারণ করা যায় না। একে বলা হয় নিওঅ্যাডজুভেন্ট কেমোথেরাপি।
  • অস্ত্রোপচারের পরে এটি (কখনও কখনও রেডিয়েশন থেরাপির সাথে) ব্যবহার করা হয়, ক্যান্সার সৃষ্টি করতে পারে এমন অবশিষ্ট কোষগুলিকে ধ্বংস করতে। একে অ্যাডজুভেন্ট কেমোথেরাপি বলা হয়। যদি এই ধরনের কোষগুলিকে থেকে গেলে শরীরের অন্যান্য অংশে ক্যান্সার সৃষ্টি করতে পারে।
  • যখন অস্ত্রোপচার করা যায় না, বা যখন ক্যান্সার শরীরের অন্যান্য অংশে ছড়িয়ে পড়েছে তখন এই পদ্ধতি ব্যবহার করা হয়।

কেমোথেরাপির অন্যতম প্রধান ত্রুটিগুলির মধ্যে একটি হল অ্যান্টি-ক্যান্সার ওষুধগুলি স্বাভাবিক, সুস্থ কোষগুলিকেও প্রভাবিত করে যার ফলে অনেকগুলি পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া দেখা দেয়। কেমোথেরাপির কিছু সাধারণ পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া হল:

  • বমি বমি ভাব
  • বমি
  • ক্লান্তি ভাব
  • সংক্রমণের ঝুঁকি বেড়ে যায়

ইমিউনোথেরাপি:

ইমিউনোথেরাপি হ’ল ক্যান্সার কোষ সনাক্ত করতে এবং লড়াই করার জন্য রোগীর প্রতিরোধ ক্ষমতাকে বাড়ানোর জন্য ওষুধের ব্যবহার। এই থেরাপি তখনই ব্যবহার করা হয় যখন ক্যান্সার অস্ত্রোপচারের মাধ্যমে অপসারণ করা যায় না, বা যখন ক্যান্সার শরীরের অন্যান্য অংশে ছড়িয়ে পড়ে বা পুনরাবৃত্তি ঘটে।

সম্ভাব্য পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াগুলির মধ্যে ক্লান্তি, কাশি, বমি বমি ভাব, চুলকানি, ত্বকের ফুসকুড়ি, খিদে কমে যাওয়া, কোষ্ঠকাঠিন্য এবং ডায়রিয়া অন্তর্ভুক্ত থাকতে পারে।

এই চিকিত্সার পদ্ধতিগুলি ছাড়াও, রোগীর শারীরিক অবস্থার বিবেচনা করে চিকিৎসকরা রোগীর উপসর্গ যেমন ব্যথা এবং অস্বস্তি কম করতে প্রয়োজনীয় চিকিৎসা করবেন। এই ধরনের চিকিত্সাগুলিকে প্যালিয়েটিভ কেয়ার বা উপশমকারী যত্ন বলা হয়। যা রোগীর শারীরিক সুস্থতা বজায় রাখার পাশাপাশি মানসিক সুস্থতাও বজায় রাখতে সাহায্য করে।

ক্যান্সারের চিকিত্সার পাশাপাশি প্যালিয়েটিভ কেয়ার শুরু করার পরামর্শ দেওয়া হয়। মেডিকেল টিম রোগী এবং তাদের পরিবারকে চিকিত্সার সুবিধা এবং অসুবিধাগুলি সম্পর্কে জানাবেন। চিকিত্সার সম্ভাব্য পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া প্রতিরোধ বা ব্যবস্থাপনা করা হল প্যালিয়েটিভ কেয়ারের একটি অংশ। সেইসঙ্গে এটি রোগীকে উদ্বেগ বা হতাশার সাথে মোকাবিলা করতে সহায়তা করে যা দীর্ঘদিন ধরে অসুস্থতার কারণে হতে পারে।

প্যালিয়েটিভ কেয়ার শুধুমাত্র রোগীকে নয়, কেয়ারগিভারদেরও সাহায্য করে। এটি কেয়ারগিভারদের ক্যান্সারের চিকিত্সার সময়কাল এবং কতটা সময় ধরে চলবে সে সম্পর্কে বুঝতে সাহায্য করে। যাতে তারা আগে থেকেই এটির জন্য প্রস্তুত হতে পারে। এটি চিকিৎসক এবং কেয়ারগিভারদের মধ্যে আরও ভাল যোগাযোগ গড়ে তোলে।

অগ্ন্যাশয় ক্যান্সারের চিকিত্সার সাফল্যের হার মূলত ক্যান্সারের স্টেজ এবং ক্যান্সার কতটা ছড়িয়েছে তার উপর, রোগীর সামগ্রিক স্বাস্থ্যের উপর এবং চিকিত্সার সুবিধা-অসুবিধাগুলির উপর নির্ভর করে।

আপনি বা আপনার কাছের কেউ যদি অগ্ন্যাশয়ের ক্যান্সারের চিকিত্সার জন্য সেরা অপশন এবং পরামর্শের সন্ধান করে থাকেন, তাহলে উপলব্ধ সমস্ত চিকিত্সা সম্পর্কে সম্পূর্ণ ধারণা থাকা আবশ্যক। Onco.com-এ, আমাদের ক্যান্সার বিশেষজ্ঞদের মাল্টিডিসিপ্লিনারি প্যানেল এবং মেডিকেল স্পেশালিস্ট আপনাকে এই সুবিধাগুলি দিতে পারে-

  • আপনার মেডিকেল রিপোর্ট, অতীত এবং বর্তমান চিকিৎসা অবস্থার বিশদ বিশ্লেষণ।
  • সঠিক চিকিৎসার বিকল্পগুলি সেগুলি সম্পর্ক পরামর্শ।

এখানে আমাদের পরিষেবাগুলি সম্পর্কে আরও জানুন, অথবা যেকোনও সহায়তার জন্য +91 7996579965 নম্বরে কল বা WhatsApp এর মাধ্যমে নির্দ্বিধায় আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন।

Team Onco

Helping patients, caregivers and their families fight cancer, any day, everyday.

Recent Posts

  • চিকিৎসা

ইমিউনোথেরাপি – ক্যান্সারের চিকিৎসায় ইমিউন সিস্টেমের ব্যবহার

ইমিউনোথেরাপিকে বায়োলজিক থেরাপিও বলা হয়। ক্যান্সার ইমিউনোথেরাপির লক্ষ্য ক্যান্সারের সাথে লড়াই করার জন্য ইমিউন সিস্টেমের শক্তিকে শক্তিশালী করা এবং বজায়…

1 year ago
  • অন্যান্য প্রকারের ক্যান্সারগুলি

কোলন ক্যান্সার: স্ক্রীনিং এবং প্রতিরোধ (Colon cancer screening and prevention)

কোলন ক্যান্সার হল এক ধরনের ক্যান্সার যা বৃহদান্ত্রের অংশে (কো-লোন) শুরু হয়। কোলন হল পরিপাকতন্ত্রের চূড়ান্ত অংশ। কোলন ক্যান্সার সাধারণত…

1 year ago
  • ক্যান্সারের প্রকারগুলি

শিশুদের ক্যান্সার: কঠিন সময়ে এই বইগুলি অবশ্যই পড়া উচিৎ

ক্যান্সারের মতো মারণ রোগকে কে না ভয় পায় বলুন! কিন্তু যখন শিশুদের ক্যান্সার ধরা পড়ে তখন তাদের বাবা-মায়ের কাছে সময়টা…

1 year ago
  • খাদ্য/সুস্বাস্থ্য

কেমোথেরাপির সময় কেন রক্তের কোষের সংখ্যা কমে যায়?

কেমোথেরাপির ক্ষেত্রে সবচেয়ে সাধারণ পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াগুলির মধ্যে একটি হল শরীরের সামগ্রিক ব্লাড সেল কাউন্ট উল্লেখযোগ্যভাবে হ্রাস পাওয়া।

1 year ago
  • অন্যান্য প্রকারের ক্যান্সারগুলি

এইচপিভি এবং সারভাইকাল ক্যান্সার

এইচপিভি হল সবচেয়ে সাধারণ যৌন-সংক্রমিত সংক্রমণ, এবং প্রায় সমস্ত যৌন সক্রিয় পুরুষ বা মহিলা তাদের জীবনের কিছু সময়ে এইচপিভিতে সংক্রমিত…

1 year ago
  • onco পরিষেবা

ব্রেস্ট ক্যান্সার: লড়াই হবে সহজ, যখন পাশে আছে ONCO

বিশেষজ্ঞদের মতে, ২০৩০ সালের মধ্যে ব্রেস্ট ক্যান্সার ভয়াবহ রূপ ধারণ করবে। ভয়ঙ্কর এই রোগের বিরুদ্ধে আমাদের সকলকে একসঙ্গে লড়াই করতে…

1 year ago